ডিটক্সিফিকেশন ১ মাস
মাদক অপসারন জনিত সমস্যা:
প্রথমত একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন। তারপর তারা চিকিৎসা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শারীরিকভাবে আরোগ্য লাভ করে। এই শারীরিক সমস্যাকে আমরা প্রচলিত ভাষায় প্রত্যাহার বলে থাকি। প্রত্যাহার একটি শারীরিক ব্যাধি যা মাদকাসক্ত ব্যক্তিকে মাদক পরিহারের দিকে নিয়ে যায়। ফলস্বরূপ, মাদকের চাহিদা শত শত গুণে দৃশ্যমান হয়। এই শারীরিক সমস্যা কাটিয়ে ওঠতে তাদের ১ মাস সময় লেগে যায়।
এই সময় অভিভাবকের সাথে কথা বা দেখা করতে দেয়া হয় না। ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়াটিতে যখন একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি মাদক ছেড়ে দেয় তখন তীব্র শারীরিক এবং মানসিক মাদকের টান বা পুনরায় নেওয়ার ইচ্ছা তৈরি হয় । এই টান বা ইচ্ছা থেকে দূরে রাখার জন্য আমাদের বিশেষজ্ঞ সাইক্রিয়াটিস্ট তার জন্য কিছু মেডিসিন ব্যবহার করেন বা দিয়ে থাকেন ।
এই মেডিসিনের মাধ্যমে রোগী যে মাদক নিয়েছিল সেই টক্সিন গুলি ইউরিন এর মাধ্যমে ধীরে ধীরে বের হয়ে আসে। প্রায় এক মাস এই মেডিসিন এপ্লাই করার পর অনেকের ক্ষেত্রে বন্ধ করে দেখা যায় সে স্বাভাবিক আছে। তাকে আর কোন মেডিসিন এপ্লাই করা হয় না । তখন তাকে রিহ্যাবিলিটেশনে প্রেরণ করা হয়।
এরপর যদি দেখা যায় প্রথম অবস্থার মতই সে উল্টাপাল্টা বা অদ্ভত আচরণ করছে তখন তাকে আবার মেডিসিন এপ্লাই করা হয় ।এইসব রোগীদে্র জন্য লং টাইমের ডিটক্সিফিকেশন ট্রিটমেন্ট প্রয়োজন হয়ে পরে।
এই মেডিসিন কোন রোগীর জন্য ১৫ দিন কোন রোগীর জন্য ৩০ দিন প্রয়োগ করা হয় । অনেক সময় দেখা যায় যে মাদকের কারণে যাদের মানসিক রোগ হয়ে গেছে তাদের জন্য দীর্ঘ সময় ওষুধ ব্যাবহার করতে হয় ।
ঢাকার সেরা ডিটক্সিফিকেশন ট্রিটমেন্ট সেন্টার ।